Type Here to Get Search Results !

কালো থেকে স্থায়ী ফর্সা হওয়ার একেবারেই গোপন উপায় জানুন

স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়,৩ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়,কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়,মুখ ফর্সা হওয়ার উপায়,বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

কালো আর ধলো বাইরে কেবল ভিতরে সবার সমান রাঙা। আল্লাহ মানুষকে বিভিন্ন রঙে সৃষ্টি করেছেন কিন্তু ভিতরে সবার একই রঙ। প্রাকৃতিকভাবে, মানুষে চাওয়ার কোন শেষ নেই। কালো মানুষ ফর্সা হতে চায়। আর ফর্সা মানুষ আরো ফর্সা হতে চায়। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার দেওয়া ত্বকের রঙ কি পরিবর্তন করা সম্ভব? না সম্ভব না। তারপরেও চেষ্টা করলে কিছুটা পরিবর্তন করা সম্ভব। অনেকে কসমেটিকস এর সাহায্যে কালো থেকে ফর্সা হওয়ার জোর প্রচেষ্টা চালায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা ব‍্যর্থতা হয়।

আর ব‍্যর্থতা নয়। আজ আমি আপনার সাথে প্রাকৃতিকভাবে স্হায়ী ফর্সা হওয়ার উপায় শেয়ার করব যা অত্যন্ত কার্যকরী। আপনি যদি একজন কালো মানুষ হন কিংবা আপনার ত্বকের কালো রঙ নিয়ে যদি আপনার মনে দু:খ থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি এই আর্টিকেলের নির্দেশনা ফলো করলে রাতারাতি আপনার ত্বকের রঙ হবে ফর্সা, উজ্জ্বল, ঝলমলে ও কোমল। আপনি হয়ে উঠবেন সকলের নজরকাড়া একজন মানুষ। চলুন তাহলে এখন কালো থেকে ফর্সার জগতে যাই।

স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়

অনেক মানুষ প্রাকৃতিক উপাদানের দ্বারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে রাতারাতি স্থায়ী ফর্সা হতে চায়। কিন্তু সঠিক গাইডলাইন ও পদ্ধতি না জানায় তারা ফর্সা হতে ব্যার্থ হয়। কিন্তু সঠিক গাইডলাইন ও পদ্ধতি অনুসরন করে যেকোন কালো মানুষ রাতারাতি স্থায়ী ফর্সা হতে পারে। নিচে নির্দষ্ট কিছু গাইডলাইন ও সহজ পদ্ধতি উল্লেখ করা হল যেগুলো সঠিকভাবে অনুসরন করে আপনি খুব সহজেই রাতারাতি স্থায়ী ফর্সা হয়ে উঠতে পারেন। তাহলে এখন রাতারাতি স্থায়ী ফর্সা হওয়ার কিছু গাইডলাইন ও পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন।

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়

মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা: 

পৃথিবীতে মধু সবচেয়ে উপকারী বস্তু ও আল্লাহ তায়ালার শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। এর উপকারিতা লিখে শেষ করা যাবে না। এজন্য জন্মের পর প্রথমেই শিশুদের মুখে মধু দেওয়া হয়। এই মধু রূপচর্চার ক্ষেত্রেও বিরাট ভূমিকা পালন করে যদি এর সাথে যোগ করা হয় লেবু। লেবু ভিটামিন সিতে ভরপুর। মানবদেহের জন‍্য লেবুর বিকল্প নেই। লেবুর রস মুখে মাখলে মুখ জীবানুমুক্ত থাকে। ফলে মুধু ও লেবু একসাথে হলে কি উপকারী বস্তু তৈরি হবে তা মনে হয় আপনি ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছেন।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: ২ চা চামচ মধু ও ২ চা চামচ লেবুর রস নিন। এই দুটি উপাদান একসাথে ভালভাবে মেশান। এরপর মিশ্রণটি মুখে মাখুন এবং ২০ মিনিট মুখে রেখে তারপর  হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ৩ দিন এই মিশ্রণটি ব‍্যবহার করবেন। এতে আপনার মুখের ত্বক পরিস্কার হবেই, ইনশাআল্লাহ।

লেবু দিয়ে ফর্সা:

ঘরোয়া উপায়ে রাতারাতি স্থায়ী ফর্সা হওয়ার জন্য লেবু একটি অন্যতম প্রাকৃতিক উপাদান। আর এই লেবুর সাথে দুধ ও মধু যোগ করলে তৈরি হয়ে যায় রাতারাতি স্থায়ী ফর্সা হওয়ার একটি জাদুকরী প‍্যাক। প্রকৃতপক্ষে, মধুর পর পৃথিবীর দ্বিতীয় উপকারী বস্তু হল দুধ। এজন্য জন্মের পর প্রথম মূখে দেয় মধু এবং তারপরে আল্লাহ মুখে দেয় দুধ। যাইহোক, মানুষের জীবনে মধু, দুধ ও লেবুর বিকল্প নেই। রূপচর্চার ক্ষেত্রে মধু, দুধ ও লেবু বেশ উপকারী। এটি ত্বককে পরিষ্কার করে এবং ত্বক নরম রাখে।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: ৩ চা চামচ দুধ, ২ চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ মধু ও ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া নিন। এই চারটি উপাদান একটি পাত্রে নিয়ে ভালভাবে মেশান। এখন এই মিশ্রণটি মুখে মাখেন। সম্পূর্ণ শুকিয়ে গেলে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলেন। মুখ ধুয়ে ফেলার সাথে সাথে মুখে একটা উজ্জ্বলতা দেখতে পাবেন। এই মিশ্রণটি সপ্তাহে এক দিন ব‍্যবহার করবেন।

এলোভেরা দিয়ে ফর্সা:

এলোভেরা জেল এ আছে প্রচুর পরিমানে এন্টিঅক্সিডেন্ট। আর এটি ফাটা ত্বককে মিশিয়ে যেতে বিরাট সাহায্য করে। তাই প্রতি সপ্তাহে আপনি একবার এলোভেরা জেল মুখে মাখবেন। এতে আপনার মুখের ত্বক অসাধারণ ফর্সা হবে। তাছাড়া আপনি এলোভেরা জেল এর সাথে মুলতানি মাটি ও মধু মিশিয়ে জাদুকরী ফেসপ্যাক বানিয়ে ফেলতে পা্রেন। এখন চলুন জেনে নেই এলোভেরা জেল দিয়ে ত্বক ফর্সাকারী যাদুকরী ফেসপ্যাক তৈরি করার উপায়।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: এই প্যাকটি তৈরী করতে একটি পাত্রে ২ চা চামচ এলোভেরা জেল, ১ চা চামচ মুলতানি মাটি, ১ চা চামচ মধু, আধা চা চামচ লেবুর রস ও পরিমাণ মতো গোলাপ জল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর প‍্যাকটি মুখে লাগিয়ে আধা ঘন্টা অপেক্ষা ক‍রবেন। প্যাকটি শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবৈন। এই প্যাকটি সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করবেন।

গোলাপ জল দিয়ে ফর্সা:

গোলাপ জল ত্বক ফর্সা করার একটি অনন্য উপাদান। গোলাপ ফুল ভালবাসে না এমন মানুষ পৃথিবীতে নেই। সবাই কিন্তু গোলাপের সৌন্দর্য দেখে গোলাপ ভালবাসে। বেশিরভাগ মানুষ এর অসাধারণ গুণের কথা জানে না। গোলাপের পাপড়ি ভেজানো পানিতে ত্বক ফর্সা করার যাদুকরী উপাদান আছে।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: প্রথমে একটি গোলাপ ফুল নিন। এখন পাপড়িগুলো আলাদা করে ফেলেন। এরপর একদিন পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। এই গোলাপের পাপড়ি ভেজানো পানি প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা দুইবার মুখে ব‍্যবহার করবেন।

মনে রাখবেন গোলাপ জলে মুখ ধোয়ার সময় কোন ধরনের সাবান ব্যবহার করবেন না। কিছুদিন গোলাপ জল ব‍্যবহারের ফলে আপনার মুখের ত্বকতো ফর্সা হবেই। সাথে সাথে আপনার মুখের ত্বকে গোলাপি আবারণ পড়বে। ফলে আপনার ত্বক নজরকাড়া সুন্দর হয়ে উঠবে।

বেসন দিয়ে ত্বক ফর্সা:

ত্বককে ফর্সা করার একটি উপকারী উপাদান হল বেসন। এটা রূপচর্চায় অনেক বেশি ব‍্যবহার হয়। আর লেবুতে আছে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি ত্বকের জন‍্য অনন্য। ফলে এই দুটি উপাদান একসাথে মিশিয়ে ব‍্যবহার করলে ত্বক নিসন্দেহে পরিস্কার হবে।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: মিশ্রণটি তৈরি করতে একটি বাটিতে ৩ চা চামচ বেসন, ২ চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ হলুদ ও অল্প পরিমাণ গোলাপ জল নিন। এখন এই উপাদানগুলো একসাথে ভালভাবে মেশান। উপাদানগুলো একসাথে মেশানোর পর পেস্টের মত তৈরি হয়ে যাবে। এখন মুখ ভালভাবে ধুয়ে এই পেস্ট মুখে মাখেন।

পেস্ট ভালভাবে মুখে শুকিয়ে গেলে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। এভাবে ২/৩ সপ্তাহ একনাগাড়ে এই মিশ্রণটি ব‍্যবহার করবেন। এটি ব‍্যবহারের ফলে নিশ্চিত আপনার মুখের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। এতে ধীরে ধীরে আপনি হয়ে উঠবেন সকলের নজরকাড়া একজন সুন্দর  মানুষ।

পড়তে পারেনঃ

টক দই দিয়ে ফর্সা:

টক দই ত্বক ফর্সা করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন সকালে ১ চা চামচ টক দই মুখে মাখুন। এটা ১ মাস নিয়মিত ব‍্যবহার করবেন। মূখে নিয়মিত টক দই মাখলে আপনার মুখের ত্বক ফর্সা হবেই। সেই সাথে ব্রণ থাকলে তাও দূর হবে। এটা অবিশ্বাস্য হলেও একদম সত্য কথা।

শসা দিয়ে ফর্সা: 

শসাতে ত্বকের রঙ ফর্সা করার অসাধারণ গুন আছে। এতে ত্বক ফর্সা করার এমন সব উপাদান আছে যা মেলানিনের উপস্থিতি কমায় ও ত্বক পুড়ে যাওয়া বা তামাটে হওয়া প্রতিরোধ করে। আর এসব কারণেই বিশেষজ্ঞরা শসা ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন এবং নিয়মিত শসা খেতেও বলেছেন।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: শসা পাটায় পিশে পেস্টের মত করে মুখে লাগাতে পারেন অথবা এর রসও লাগাতে পারেন। এছাড়া শসা চাক চাক করে কেটে টুকরো করে চোখের উপর লাগাবেন। এতে আপনার চোখের নীচের কালো দাগ দূর হবে।

হলুদ দিয়ে ত্বক ফর্সা:

রূপচর্চায় হলুদ অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। ত্বকের সৌন্দর্যে কাঁচা হলুদের ব‍্যবহার অনেক আগের থেকে প্রচলিত। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন যে ত্বকের রঙ ফর্সা করার যাবতীয় উপাদান হলুদে আছে। একারণে বিউটি পার্লার ও সেলুনে কমপোলচারী হলুদের ব‍্যবহার হয়।

এছাড়া বিবাহের পৃর্বে বর ও কনেকে হলুদ মাখানো হয়। তাই আপনি বর বা কনে না হলেও ফর্সা হতে চাইলে নিয়মিত কাঁচা হলুদ ব‍্যবহার করবেন। নিয়মিত কিছুদিন হলুদ ব‍্যবহার পর আপনার ত্বকের পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

মূলত ত্বক উজ্জ্বল, মসৃণ ও ফর্সা করতে যুগ যুগ ধরে ব্যাবহার হয়ে আসছে কাঁচা হলুদ। তবে এর মাধ্যমে ত্বকের উপকারিতা সাধন করতে হলে সঠিক পদ্ধতি জানা জরুরি। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন বলিরেখা, রোধেপোড়া, এ্যলার্জি জনিত দাগ ও ব্রন নির্মুল করতে কাঁচা হলুদ বিরাট ভূমিকা রাখে।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: ৫০ গ্রাম মত কাঁচা হলুদ নিয়ে শিল-পাটায় পিশে পেস্ট তৈরি করুন। এখন এই পেস্ট মুখে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। এভাবে নিয়মিত দিনে একবার হলুদ পেস্ট ব‍্যবহার করবেন। এতে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য অকল্পনীয়ভাবে বৃদ্ধি পাবে। তাই রাতারাতি ফর্সা হতে চাইলে বা মুখের কালো ও পোড়া দাগ দূর করতে চাইলে আজই কাঁচা হলুদের পেস্ট মাখা শুরু করে দিন।

তুলসী পাতা দিয়ে রূপচর্চা:

ত্বকের জন্যও তুলসী পাতা এক মহৌষধ। তুলসি পাতার রস ত্বকে ব্যবহার করলে বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সাথে সাথে স্বাভাবিক ত্বকও হয় আরো সুন্দর আরো লাবন্যময়। কাজেই রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যাওয়া ত্বকের অব্যর্থ ঔষধ তুলসি পাতার রস। সেই সাথে উপহার সুন্দর ফর্সা ত্বক।

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: কিছু তুলসি পাতা নিন। শীল-পাটা দিয়ে বেটে কিংবা পিষে পেস্ট করুন। এরপর এই পেস্ট ত্বকে লাগান। কয়েক মিনিট রেখে হালকা কুসুম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ৩ সপ্তাহ লাগাবেন। দেখবেন আপনার ত্বক আগের চেয়ে অনেক বেশি ফর্সা দেখাচ্ছে।

ডাবের পানি দিয়ে ত্বক ফর্সা:

ময়েসচারাইজার হিসেবে ডাবের পানি খুব চমৎকার একটি প্রাকৃতিক উপাদান। বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ডাবের পানি সবচেয়ে বেশি উপযোগী। সাধারণত ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুইলেই মুখের ত্বক ময়েশ্চার হয় এবং ত্বকে তৈলাক্ত ভাব থাকে না। আপনি ত্বককে উজ্জল করতে ডাবের পানি ব‍্যবহার করতে পারেন। 

প্রস্তুতি ও ব‍্যবহার পদ্ধতি: ২ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, ৩ চা চামচ ডাবের পানি এবং ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এই মিশ্রণটি ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী।

রোদে পোড়া দাগ দূর করতে ডাবের পানি অসাধারণ ভূমিকা রাখে। ২ চা চামচ মুলতানি মাটির সাথে ৩ চা চামচ ডাবের পানি মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এরপর এই মিশ্রণটি ত্বকের রোদে পোড়া স্থানে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত রোদে পোড়া দাগ দূর করতে এই মিশ্রণটির বিকল্প নেই।

ত্বকে বয়স জনিত ছাপ, দাগ, মেছতা, ব্রনের সমস্যা দূর করতে ডাবের পানির তুলনা নেই। প্রতিদিন ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করবেন এবং দিনে এক গ্লাস ডাবের পানি পান করবেন। ভালো ফল পাবেন, ইনশাআল্লাহ।

ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার সময় চোখ বন্ধ করে মুখ ধুবেন। আদৌ চোখ খোলা রাখবেন না। ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার পর মুখে হালকা আঠালো ভাব লাগে। এ জন্য মুখে ডাবের পানি দেওয়ার ৫ থেকে ১০ মিনিট পর স্বাভাবিক পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।

পরিশেষে, সৌন্দর্য্য বাড়ানো মানুষের চিরাচরিত আকাংখা। আপনিও চাইলে একজন সুন্দর ও ফর্সা ত্বকের মানুষ হতে পারেন। এই আর্টিকেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর বা স্হায়ী ফর্সা হওয়ার উপায় সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কিংবা যাতে কোন সাইড ইফেক্ট নেই। আপনি এই উপায়গুলো নিয়মিত ফলো করলে কিছুদিনের মধ্যে আপনার ত্বক হবে স্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল ও দীপ্তিময়। তাই রাতারাতি ত্বকের সৌন্দর্য্য বাড়াতে আজ থেকেই প্রাকৃতিক উপায়গুলো চর্চা শুরু করে দিন এবং আপনি হয়ে উঠুন সকলের একজন আকর্ষণীয় ও নজরকাড়া মানুষ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.