Padma bridge essay
Padma Bridge is a significant
infrastructure project in Bangladesh. It is important for the transportation
and economic development of the country. It is the longest bridge in
Bangladesh. It is also the 122nd-longest bridge in the world. It is built on the
Padma River at Mawa and Jajira points. It has connected the southern part of
the country with the capital Dhaka. However, the Padma Bridge has had a
positive impact on the overall development of the country.
The construction of Padma Bridge was first
proposed in 1998. However, due to various political and economic crises,
the bridge could not be constructed. On December 12, 2014, Hon'ble Prime
Minister Sheikh Hasina inaugurated the construction of the Padma Bridge.
Finally, the construction of Padma Bridge was completed on June 25, 2022.
After the completion of the construction work, Hon'ble Prime Minister Sheikh
Hasina inaugurated the Padma Bridge and opened it to the public.
Padma Bridge is a two-tier road-rail
bridge. It is 6.15 km long and 18 meters wide. This bridge has 41 spans,
42 pillars, 294 piles, 4 lanes, 415 lamp posts, and 2917 road slabs.
Mainly, the bridge was built with Bangladesh's funding.
The main purpose of the construction of
Padma Bridge is to improve the transport system of the country. As
intended, the bridge has facilitated direct road connectivity of 21 southern
districts of the country with Dhaka. As a result, travel time between the
two regions has been reduced by some hours, and trade and commerce have greatly
improved.
One of the benefits of Padma Bridge is to
reduce poverty in the country. It will also prevent environmental pollution and
create thousands of employment opportunities for the people of
Bangladesh.
Finally, it can be said that Padma Bridge
is a milestone of progress and development in Bangladesh. It is a significant
development prospect for the country. It will not only improve transportation
but also increase the economic growth of the country and create opportunities
to improve people's living standards. Above all, Padma Bridge is a bright
prospect for the development of Bangladesh.
পড়তে পারেনঃ
An essay on Padma bridge
বাংলা অনুবাদ:
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্প।
এটি দেশের পরিবহন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম
সেতু। এটি বিশ্বের ১২২তম দীর্ঘতম সেতুও। এটি মাওয়া ও জাজিরা পয়েন্টে পদ্মা
নদীর উপর নির্মিত হয়েছে। এটি দেশের দক্ষিণাঞ্চলকে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যুক্ত করেছে।
যাইহোক, পদ্মা সেতু দেশের সার্বিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
১৯৯৮ সালে প্রথম পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়। তবে
বিভিন্ন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কারণে সেতুটি নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর, মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্বোধন করেন। অবশেষে, ২০২২ সালের ২৫
জুন পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন এবং জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেন
পদ্মা সেতু একটি দুই স্তর বিশিষ্ট সড়ক-রেল সেতু। এটি ৬.১৫
কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ১৮ মিটার চওড়া। এই সেতুতে ৪১টি স্প্যান, ৪২টি পিলার,
২৯৪টি পাইল, ৪টি লেন, ৪১৫টি ল্যাম্পপোস্ট এবং ২৯১৭টি রোড স্ল্যাব আছে। মূলত বাংলাদেশের অর্থায়নে সেতুটি
নির্মিত হয়েছে।
পদ্মা সেতু নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য দেশের পরিবহন ব্যবস্থার
উন্নয়ন। উদ্দেশ্য অনুযায়ী, সেতুটি ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের
২১টি জেলার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ সহজতর করেছে। ফলস্বরূপ, দুই অঞ্চলের মধ্যে ভ্রমণের
সময় কয়েক ঘন্টা হ্রাস পেয়েছে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
পদ্মা সেতুর অন্যতম সুবিধা হলো দেশের দারিদ্র্য কমানো। এটি পরিবেশ দূষণ রোধ করবে এবং বাংলাদেশের
মানুষের জন্য হাজার হাজার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
পরিশেষে বলা যায়, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নের
একটি মাইলফলক। এটি দেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন সম্ভাবনা। এটি কেবল পরিবহনের উন্নতিই করবে না
বরং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও বাড়াবে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের সুযোগ
তৈরি করবে। সর্বোপরি, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের উন্নয়নের উজ্জ্বল সম্ভাবনা।
রিলেটেড পোস্টসঃ