Food adulteration paragraph
Food adulteration is a serious problem in the present age. Now it's adulteration everywhere. There are adulteration in oil, adulteration in water and adulteration in food. People suffer from various serious diseases by eating these adulterated foods. At present, there is no food that is not adulterated. However, adulterated food is undoubtedly a silent killer. It leads people to death slowly. Generally, food adulteration means adding harmful substances to food to keep it fresh for longer. There are many causes of food adulteration. The main cause for this is the excessive greed of unscrupulous businessmen. Due to the extra greed, many unscrupulous businessmen add carbide, formalin and various dyes to food. These substances are very harmful to the human body. Thousands of people get sick after eating these adulterated foods. So, food adulteration should be prevented at any cost. And, for this, dishonest businessmen should be arrested and given exemplary punishment. Besides, to prevent food adulteration, mobile courts should be conducted in the open market once a week. Unscrupulous businessmen should be punished with long-term imprisonment and heavy fines for keeping adulterated food. And, seeing this exemplary punishment, no one will ever dare to adulterate food. This will gradually stop food adulteration. And, we will be able to lead a healthy life by eating poison-free food. Above all, we all should draw the attention of the government to prevent food adulteration. Only the government can stop food adulteration forever.
Food adulteration
বাংলা অনুবাদঃ
খাদ্যে ভেজাল বর্তমান যুগে একটি মারাত্মক সমস্যা। এখন সর্বত্র ভেজাল। তেলে ভেজাল, পানিতে ভেজাল ও খাদ্যে ভেজাল। এসব ভেজাল খাবার খেয়ে মানুষ বিভিন্ন মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়। বর্তমানে ভেজাল নেই এমন কোন খাবার নেই। তবে ভেজাল খাদ্য নিঃসন্দেহে নীরব ঘাতক। এটি মানুষকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। সাধারণত, খাদ্যে ভেজাল মানে খাবারকে বেশিক্ষণ তাজা রাখার জন্য ক্ষতিকারক পদার্থ যোগ করা। খাদ্যে ভেজালের অনেক কারণ আছে। এর প্রধান কারণ অসাধু ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত লোভ। অতিরিক্ত লোভের বশবর্তী হয়ে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী খাবারে কার্বাইড, ফরমালিন ও বিভিন্ন রং মেশায়। এই পদার্থগুলো মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এসব ভেজাল খাবার খেয়ে হাজারো মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে। তাই যেকোন মূল্যে খাদ্যে ভেজাল রোধ করতে হবে। আর এ জন্য অসাধু ব্যবসায়ীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এছাড়া খাদ্যে ভেজাল রোধে সপ্তাহে একবার খোলা বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে হবে। ভেজাল খাদ্য রাখার দায়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড ও মোটা জরিমানা করতে হবে। আর এই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখে কেউ কখনো খাবারে ভেজাল দেওয়ার সাহস পাবে না। এতে ধীরে ধীরে খাদ্যে ভেজাল বন্ধ হয়ে হবে। আর, বিষমুক্ত খাবার খেয়ে আমরা সুস্থ জীবনযাপন করতে পারব। সর্বোপরি, খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে আমাদের সবার সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত। একমাত্র সরকারই খাদ্যে ভেজাল চিরতরে বন্ধ করতে পারে।
রিলেটেড পোস্টসঃ
আর্টিকেলটি ভাল লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমার ব্লগটি পরিদর্শনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।