Type Here to Get Search Results !

The Justice of Quazi Completing Story with Bangla

 

The justice of quazi completing story,the justice of quazi completing story moral,justice of quazi completing story,wisdom of quazi story

The justice of Quazi completing story 

Long ago there was a Sultan named Giyasuddin Azam Shah in Bengal. He was a just and benevolent ruler. Hunting was his hobby. He often went hunting. One day the Sultan went to a forest to hunt deer.  He aimed at a deer and shot an arrow. But unfortunately, his arrow hit the only son of a widow instead of the deer. The son died as soon as the arrow hit him. The widow was deeply shocked by the death of her only son. She complained to the Quazi against the Sultan. Then the Quazi ordered the Sultan to appear in his court. According to the order of the Quazi, Sultan Ghiyasuddin Azam appeared at the court of the Quazi.  The trial began. The Quazi declared the verdict that the Sultan must pay full compensation for the death of the widow's son. The Sultan accepted the verdict of the Qauzi's trial and compensated the widow as per the verdict. Then Sultan Giyasuddin Azam Shah showed his sword to the Quazi and said that if he had failed in his duty as a judge out of fear of the Sultan, he would have punished him with this sword. Then the Quazi showed the Sultan his cane and said that if the Sultan had disobeyed his justice, he would have punished him with this cane. Finally, the Sultan was very pleased to hear the reply of Quazi and the two great men became good friends.

The justice of Quazi completing story moral: The justice fears no one.

পড়তে পারেনঃ

Justice of Quazi completing story 

বাংলা অনুবাদ:

অনেক আগে বাংলায় গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ নামে এক সুলতান ছিলেন। তিনি একজন ন্যায়পরায়ণ ও পরোপকারী শাসক ছিলেন। শিকার করা ছিল তার শখ। তিনি প্রায়ই শিকার করতে যেতেন। সুলতান একদিন হরিণ শিকার করতে বনে গেলেন। তিনি একটি হরিণকে লক্ষ্য করে একটি তীর নিক্ষেপ করলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তার তীর হরিণের পরিবর্তে একজন বিধবার একমাত্র ছেলের গায়ে লাগে। তীরের আঘাতে পুত্রের মৃত্যু হয়। বিধবা তার একমাত্র ছেলের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত হন। তিনি কাজীর কাছে সুলতানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। এরপর কাজী সুলতানকে তার দরবারে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। কাজীর নির্দেশ অনুযায়ী সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম কাজীর দরবারে হাজির হন।  বিচার শুরু হয়। কাজী রায় ঘোষণা করেন যে বিধবার পুত্রের মৃত্যুর জন্য সুলতানকে সম্পূর্ণ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। সুলতান কওজীর বিচারের রায় মেনে নেন এবং রায় অনুযায়ী বিধবাকে ক্ষতিপূরণ দেন। অতঃপর সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ কাজীকে তার তরবারি দেখিয়ে বলেন যে তিনি যদি সুলতানের ভয়ে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হতেন তবে তিনি তাকে এই তরবারি দিয়ে শাস্তি দিতেন। তখন কাজী সুলতানকে তার বেত দেখিয়ে বললেন যে সুলতান যদি তার ন্যায়বিচার অমান্য করতেন তাহলে তিনি তাকে এই বেত দিয়ে শাস্তি দিতেন। অবশেষে, কাজীর উত্তর শুনে সুলতান খুব খুশি হলেন এবং দুই মহান ব্যক্তি ভাল বন্ধু হয়ে গেলেন।

কাজীর ন্যায়বিচার গল্প নৈতিক: ন্যায়বিচারক কাউকে ভয় পায় না।

রিলেটেড পোস্টসঃ

একাডেমিক শিক্ষা বিষয়ক অজানাকে জানতে নিয়মিত আমার ব্লগ সাইটটি পরিদর্শন করুন। আমার ব্লগ সাইটটি পরিদর্শনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.