Parul was a school girl completing story
Parul was a schoolgirl. Her parents
were very poor. One day she went to the Magistrate's Court with her father.
Seeing the Magistrate, she said to her father, "Who is the man sitting on
the chair in the court?" Her father told her that he was the magistrate.
At that time Parul said that she would be a magistrate after completing her
education. On hearing this from Parul, her father said that one had to
study a lot and needed a lot of money to be a magistrate. He also
told his daughter that he was a poor man and where he would get so much
money. Parul is determined to be a magistrate without being upset by his
father's words. Returning home, she started studying more and got good results
in every exam. He used to teach 10/12 students every evening to bear her educational
expenses. Through hardship, she continued her studies. Her teachers
also helped her economically. Thus Parul got a golden A+ in the SSC exam
and got admitted into a college in her village. She continued doing
tuition along with her studies and covered all the expenses of the college with
the tuition money. One time her HSC exam started and as before she also
got a golden A+ in that exam. After passing the HSC exam, she bought an
admission guide from the market for the Dhaka University admission test. Her
other friends went to different places for coaching but Parul had no money for
coaching. So she started studying sitting at home for the university admission
test. Finally, she got a chance to get admitted into the English
department of Dhaka University. However, Parul got admitted into Dhaka
University and maintained her educational expenses through home tuition. Once Parul completed her honors degree with great effort. As soon as she
completed her honors degree, she sat for the BCS exam. And in the
first BCS exam, Parul was selected for the administration cadre. After some
days, Parul was appointed as the magistrate in her own Upazila. In
fact, due to determination and perseverance, Parul was able to reach the goal
of her life.
Parul was a school girl completing story moral: Where there is a will, there is a way.
পড়তে পারেনঃ
- বাংলা অনুবাদ সহ Value of time paragraph
- বাংলা অনুবাদ সহ Good manners paragraph
- বাংলা অনুবাদ সহ My parents paragraph
Where there is will there is way story
বাংলা অনুবাদ:
পারুল ছিল একজন স্কুল ছাত্রী। তার বাবা-মা খুব গরিব ছিল। একদিন সে তার বাবার সাথে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে গিয়েছিলল। ম্যাজিস্ট্রেটকে দেখে সে তার বাবাকে বলল, "আদালতের চেয়ারে বসা লোকটি কে?" তার বাবা তাকে বলেছিলেন যে তিনি একজন ম্যাজিস্ট্রেট। এ সময় পারুল বলল যে, পড়ালেখা শেষ করে সে ম্যাজিস্ট্রেট হবে। পারুলের কাছ থেকে এই কথা শুনে তার বাবা বলেছিল যে ম্যাজিস্ট্রেট হতে অনেক পড়াশোনা করতে হবে এবং প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। সে তার মেয়েকে আরো বলেছিল যে সে একজন গরিব মানুষ এবং সে এত টাকা কোথায় পাবে। পারুল বাবার কথায় মন খারাপ না করে ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। বাড়ি ফিরে সে বেশি বেশি পড়াশুনা শুরু করল এবং প্রতি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করল। সে তার শিক্ষার খরচ বহন করার জন্য প্রতিদিন সন্ধ্যায় ১০/১২ জন ছাত্রীকে পড়াত। কষ্টের মধ্যে দিয়েও সে তার পড়াশোনা চালিয়ে গিয়েছিল। তার শিক্ষকরাও তাকে অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করত। এইভাবে পারুল এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন A+ পেয়েছিল এবং সে তার গ্রামের একটি কলেজে ভর্তি হয়েছিল। সে তার পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতে থাকল এবং টিউশনের টাকা দিয়ে কলেজের সমস্ত খরচ বহন করত। এক সময় তার এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয় এবং সে আগের মতো ঐ পরীক্ষায়ও গোল্ডেন এ+ পেয়েছিল। এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য বাজার থেকে একটি ভর্তি গাইড কিনেছিল। তার অন্য বন্ধবীরা বিভিন্ন জায়গায় কোচিং করতে গিয়েছিল কিন্তু পারুলের কাছে কোচিং করার টাকা ছিল না। তাই সে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য ঘরে বসে পড়াশুনা শুরু করল। অবশেষে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। যাইহোক, পারুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হল এবং বাড়িতে বাড়িতে টিউশনের মাধ্যমে তার শিক্ষার খরচ চালাতে লাগল। একসময় পারুল অনেক চেষ্টা করে তার অনার্স ডিগ্রী শেষ করল। অনার্স ডিগ্রী শেষ করার সাথে সাথেই সে বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল আর প্রথম বিসিএস পরীক্ষায় পারুলকে প্রশাসন ক্যাডারে নির্বাচিত করা হল। কিছু দিন পর পারুলকে তার নিজ উপজেলায় এজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হল। আসলে দৃঢ় সংকল্প আর অধ্যবসায়ের কারণে পারুল তার জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছিল।
পারুল একজন স্কুল ছাত্রী নৈতিক গল্প: ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।
রিলেটেড পোস্টসঃ
- বাংলা অনুবাদ সহ Sheikh Saadi completing story
- বাংলা অনুবাদ সহ Unity is strength completing story
- বাংলা অনুবাদ সহ A liar cowboy story
একাডেমিক শিক্ষা বিষয়ক অজানাকে জানতে নিয়মিত আমার ব্লগ সাইটটি পরিদর্শন করুন। আমার ব্লগ সাইটটি পরিদর্শনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।