Perseverance is the key to success story

Once upon a time, there was a young girl named Fatima in a small village. She always dreamed of being a doctor but her father was too poor to bear her educational expenses. Despite being a daughter of a poor father, Fatima was determined to pursue her dream. Every day she woke up early in the morning and studied till going to school. Her school was very far. She went to school on foot. However, she worked hard and excelled in her studies. Accordingly, she obtained a golden A+ in the SSC examination and got admitted into a village college. As her father couldn’t afford her school fees, she found ways to earn the money herself. She sold homemade goods, earned some money, and maintained her educational expenses. As she grew older, she faced many problems. Many of her peers dropped out of school getting married. But she didn't lose her hope. She continued to work hard and persevere. Through difficulties, she also passed the HSC examination with a golden A+ and got admitted into a medical college. After getting admitted into the medical college, she earned a scholarship. She worked tirelessly and studied long hours to make a good result in the MBBS examination. She also did a part-time job. However, she never lost her goal because she knew that perseverance was the key to success. After years of hard work, Fatima passed MBBS from the medical college, appeared at the BCS examination, and finally passed. Now she is a doctor in a government hospital and serves the poor without fees.

Moral of the story: Perseverance is the key to success.

পড়তে পারেনঃ

বাংলা অনুবাদ সহ Our school paragraph
বাংলা অনুবাদ সহ A fisherman paragraph
বাংলা অনুবাদ সহ My class room paragraph

completing story perseverance is the key to success

বাংলা অনুবাদ:

এক সময় একটি ছোট গ্রামে ফাতেমা নামে এক তরুণী ছিল। সে সবসময় একজন ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতো কিন্তু তার পিতা এত গরীব ছিল যে সে তার শিক্ষার খরচ বহন করতে পারতো না। গরীব পিতার মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও ফাতিমা তার স্বপ্ন বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। প্রতিদিন সে ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্কুলে যাওয়া পর্যন্ত লেখাপড়া করত। তার স্কুল ছিল অনেক দূরে। সে পায়ে হেঁটে স্কুলে যেত। যাইহোক সে কঠোর পরিশ্রম করতো এবং পড়াশোনায় পারদর্শী ছিল। তদনুসারে সে এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ+ পেয়েছিল এবং গ্রামের একটি কলেজে ভর্তি হয়েছিল। তার পিতা তার স্কুলের ফি জোগাড় করতে না পারায় সে নিজেই টাকা উপার্জনের উপায় খুঁজে বের করেছিল। সে বাড়িতে তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি করে কিছু অর্থ উপার্জন করত এবং তার শিক্ষার খরচ চালাত। বড় হওয়ার সাথে সাথে সে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। তার সমবয়সীদের অনেকেই বিয়ে করে স্কুল ছেড়ে দিয়েছিল। কিন্তু সে তার আশা হারায়নি। সে কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায় চালিয়ে গিয়েছিল। অসুবিধার মধ্য দিয়ে সে গোল্ডেন এ+ নিয়ে এইচএসসি পরীক্ষায়ও উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং একটি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছিল। মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হওয়ার পর সে বৃত্তি পেয়েছিল। এমবিবিএস পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার জন্য সে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিল এবং দীর্ঘক্ষণ পড়াশোনা করত। সে একটি খণ্ডকালীন চাকরিও করত। সে কখনও তার লক্ষ্য হারায়নি কারণ সে জানত যে অধ্যবসায়ই সাফল্যের চাবিকাঠি। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রমের পর ফাতিমা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেছিল, বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এবং অবশেষে পাস করেছিল। এখন সে একটি সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার এবং বিনা পারিশ্রমিকে গরিবদের সেবা করে।

গল্পের নৈতিকতা: অধ্যবসায় সাফল্যের চাবিকাঠি।

রিলেটেড পোস্টসঃ