Eve teasing paragraph
Eve teasing is a serious crime. It is a
common problem in our country. Generally, to tease girls in various ways is
called eve teasing. The main cause of eve-teasing is the lack of proper family
education. Due to eve-teasing, many girls depart this beautiful world
prematurely. Many are crippled and many more live like death. However,
school and college-going girls are the victims of eve teasing mostly. When they
go to schools and colleges or return home from schools and colleges, some boys
stand on the roadside to tease them. When the girls come nearer to them, some
of them comment badly to the girls. Some of them whistle and some of them hug
the girls and drag them somewhere. Someone throws acid on the eyes and faces of
the girls and runs away. If there are mothers with the girls during this time,
they are also not exempted from eve teasing. Many parents can't send their
daughters to schools and colleges alone for fear of the eve teasers. Due to the
fear of them, mothers and daughters can't move freely outside the home. They
always suffer from insecurity. Therefore, it is very urgent to solve the eve
teasing problem soon. The government has already enacted strict laws against
eve-teasing. Along with the government, we all should stand against
eve-teasing. Finally, just as the black pots can protect the gourd plants, only
the veils can save the girls from eve teasing forever.
আপনার জন্য স্পেশাল অফার:
◆◆◆আমার লেখা ইংলিশ গ্রামারের যতসব অজানা ও সহজ নিয়ম পড়তে আমার ব্লগ সাইটের এই লিংকটির উপর ক্লিক করুন।
Eve teasing
বাংলা অনুবাদ:
ইভটিজিং একটি মারাত্নক অপরাধ। এটি আমাদের দেশে একটি সাধারণ
সমস্যা। সাধারণত মেয়েদের বিভিন্নভাবে উত্যক্ত করাকে ইভটিজিং বলে। ইভটিজিং এর প্রধান
কারণ সঠিক পারিবারিক শিক্ষার অভাব। ইভটিজিংয়ের কারণে অনেক মেয়ে অকালে এই সুন্দর পৃথিবী
থেকে বিদায় নেয়। অনেকে পঙ্গু হয়ে যায়, আবার অনেকে মৃত্যুর মতো বাঁচে। যাইহোক, স্কুল-কলেজগামী
মেয়েরাই ইভটিজিংয়ের শিকার বেশি হয়। তারা যখন স্কুল-কলেজে যায় বা স্কুল-কলেজ থেকে
বাড়ি ফেরে তখন কিছু ছেলে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে তাদের জ্বালাতন করে। মেয়েরা তাদের
কাছাকাছি এলে তাদের কেউ কেউ মেয়েদের খারাপ মন্তব্য করে। তাদের কেউ বাঁশি দেয় আবার
কেউবা মেয়েদের জড়িয়ে ধরে কোথাও টেনে নিয়ে যায়। কেউ কেউ মেয়েদের চোখে-মুখে এসিড
ছুড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় মেয়েদের সঙ্গে মায়েরা থাকলে তারাও ইভটিজিং থেকে রেহায়
পায় না। অনেক অভিভাবক ইভটিজারের ভয়ে তাদের মেয়েদের একা স্কুল-কলেজে পাঠাতে পারেন
না। তাদের ভয়ে মা-মেয়েরা বাড়ির বাইরে নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে না। তারা সব
সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। তাই অচিরেই ইভটিজিং সমস্যার সমাধান করা একান্ত জরুরি।
সরকার ইতিমধ্যেই ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে। সরকারের পাশাপাশি আমাদের
সবাইকে ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। পরিশেষে, কালো হাঁড়ি যেমন লাউ গাছকে
রক্ষা করতে পারে, তেমনি কেবল বোরখা পারে মেয়েদের ইভটিজিং থেকে চিরতরে রক্ষা করতে।
রিলেটেড পোস্টসঃ
আর্টিকেলটি ভাল লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমার ব্লগটি পরিদর্শনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।