Dowry system paragraph
The dowry system is one of the most heinous problems in Bangladesh and India including some countries of the world. It is a social malady and curse. At present, many women fall victim to dowry and die prematurely. Actually, dowry means money or property that is taken by the bridegroom or bridegroom’s family from the bride or the bride’s family during marriage. The main causes of the dowry system are the greed and the low mentality of the bridegroom's father. When a male child is born, the father of the male child hankers after dowry. He thinks that he will take dowry at the time of marriage of his male child. According to his desire, at the time of marriage of his male child, he demands a dowry from the bride’s family. Consequently, the father of the bride falls in great danger. However, he manages money or property with difficulty thinking of the happiness of his dear daughter. He also fulfills all the demands of the bridegroom family. But the bridegroom or the bridegroom’s family again and again asks for a dowry. If the family of the bride fails to give dowry, all the family members of the bridegroom start torturing the bride. Sometimes, they stab the bride for lack of dowry. Again when the bride can’t tolerate the inhuman torture of the bridegroom's family, she is bound to commit suicide and leave the beautiful world prematurely. So, thinking of the condition of the bride or the father of the bride, the dowry system must be removed from society. Only the government can stop the dowry system forever by taking strong steps against the dowry system. Above all, female education and empowerment of women along with the strong government steps can eradicate the dowry system from the world forever.
পড়তে পারেনঃ
- বাংলা অনুবাদ সহ The honesty of a school boy story
- বাংলা অনুবাদ সহ Man cannot live alone story
- বাংলা অনুবাদ সহ The pied piper of Hamelin story
Dowry system paragraph for HSC
বাংলা অনুবাদঃ
বাংলাদেশ ও ভারত সহ বিশ্বের কয়েকটি দেশে যৌতুক প্রথা অন্যতম একটি জঘন্য সমস্যা। এটি একটি সামাজিক ব্যাধি এবং অভিশাপ। বর্তমানে অনেক নারী যৌতুকের শিকার হয় এবং অকালে মৃত্যুবরণ করে। প্রকৃতপক্ষে, যৌতুক মানে অর্থ বা সম্পত্তি যা বর বা বরের পরিবার বিয়ের সময় কনে বা কনের পরিবারের নিকট থেকে নেয়। যৌতুক প্রথার প্রধান কারণ হল বর-বরের পিতার লোভ ও নিম্ন মানসিকতা। ছেলে সন্তানের জন্ম হলে ঐ ছেলে সন্তানের পিতা যৌতুকের জন্য লোভ করতে থাকে। সে মনে করে তার ছেলে সন্তানের বিয়েতে যৌতুক নিবে। তার ইচ্ছানুযায়ী তার ছেলে সন্তানের বিয়ের সময় কনের পরিবারের কাছে যৌতুক দাবি করে। ফলে কনের বাবা মহা বিপদে পড়ে যায়। যাইহোক, সে তার প্রিয় কন্যার সুখের কথা ভেবে কষ্ট করে অর্থ বা সম্পত্তি জোাগাড় করে। সে বর পরিবারের সকল চাওয়া-পাওয়াও পূরণ করে। কিন্তু বর বা বরের পরিবার বারবার যৌতুক চায়। কনের পরিবার যৌতুক দিতে ব্যর্থ হলে বরের পরিবারের সবাই কনেকে নির্যাতন করতে থাকে। অনেক সময় যৌতুকের অভাবে কনেকে গলা টিপে মেরে ফেলে। আবার কনে যখন বরের পরিবারের অমানবিক নির্যাতন সহ্য করতে পারে না তখন সে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয় এবং অকালে সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। তাই কনের অবস্থা বা কনের বাবার কথা চিন্তা করে সমাজ থেকে যৌতুক প্রথা দূর করতে হবে। যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমেই একমাত্র সরকারই পারে চিরতরে যৌতুক প্রথা বন্ধ করতে। সর্বোপরি, নারী শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নের পাশাপাশি শক্তিশালী সরকারি পদক্ষেপই পৃথিবী থেকে যৌতুক প্রথাকে চিরতরে নির্মূল করতে পারে।
একাডেমিক শিক্ষা বিষয়ক অজানাকে জানতে নিয়মিত
আমার ব্লগ সাইটটি পরিদর্শন করুন। আমার ব্লগ সাইটটি পরিদর্শনের জন্য
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।